নদীর টাটকা ইলিশের স্বাদ নিতে অথবা একটা দিন নিজেদের মতো করে কাটাতে চাইলে চলে যেতে পারেন ঢাকা থেকে মাত্র চার ঘণ্টা দূরত্বে অবস্থিত চাঁদপুরে।
পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মিলনস্থলে অবস্থিত চাঁদপুর জেলা। চাঁদপুর যাবেন আর বড়স্টেশন মোলহেড বা তিন নদীর মোহনায় ঘুরতে যাবেন না, তা হতেই পারে না! এ ছাড়াও আছে অঙ্গীকার স্মৃতিসৌধ, রক্তধারা স্মৃতিসৌধ, ইলিশ চত্বর, ডিসির বাংলো।
যদি হাতে সময় থাকে ঘুরে আসতে পারেন 'মিনি কক্সবাজার' খ্যাত হাইমচর থেকে। বর্তমানে পর্যটকদের আনাগোনায় এই 'ছোট্ট কক্সবাজার' বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বড়স্টেশনের কাছ থেকে ট্রলারে জনপ্রতি ৮০-১০০ টাকা ভাড়ায় সেখানে যেতে পারবেন। এ ছাড়াও সায়েদাবাদ থেকে বাসযোগেও চাঁদপুর যেতে পারবেন। কমলাপুর থেকে ট্রেনে লাকসাম নেমে সেখান থেকেও চাঁদপুরে যাওয়া যায়। তবে সবাই মিলে একদিনের ট্যুরে যেতে লঞ্চে যাওয়াই বেশি মজার। নদীর বুকে ভেসে ভেসে ইলিশের শহর চাঁদপুরে যে কখন পৌঁছে যাবেন, টেরই পাবেন না।
চাঁদপুরের বড়স্টেশনের কাছেই আছে ইলিশ বাজার। তাই বিকেলের সময়টা নদী মোহনায় কাটিয়ে সন্ধ্যায় চলে যান ইলিশ বাজারে। ইলিশ খাওয়ার পাশাপাশি পছন্দমতো রূপালি ইলিশ কিনে সঙ্গে নিয়ে আসার সুব্যবস্থাও আছে সেখানে।
চাঁদপুরের বড়স্টেশনের কাছেই আছে ইলিশ বাজার। তাই বিকেলের সময়টা নদী মোহনায় কাটিয়ে সন্ধ্যায় চলে যান ইলিশ বাজারে। ইলিশ খাওয়ার পাশাপাশি পছন্দমতো রূপালি ইলিশ কিনে সঙ্গে নিয়ে আসার সুব্যবস্থাও আছে সেখানে।
মোহনপুর পর্যটন কেন্দ্র (Mohanpur Parjatan Centre) যার পূর্ণ নাম মোহনপুর পর্যটন লিমিটেড, বাংলাদেশের চাদপুর জেলার মতলব উত্তর, মোহনপুরে অবস্থিত একটি অন্যতম আকর্ষণীয় একটি পর্যটন কেন্দ্র। প্রতিদিন সূর্যের নতুন রোদ, এক একটি নতুন স্বপ্নের সুচনা জাগায় এই পর্যটন কেন্দ্র। বালুকাময় নদী তীরে দাঁড়িয়ে সমুদ্র সৈকতের আবহ, তপ্ত দুপুরে খোলা আকাশের নিচে নদীর সূর্যের ঝলকানি, আর সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার অপূর্ব সুযোগ- এসবই উপভোগ করার সুযোগ তৈরি হয়েছে চাঁদপুরের মোহনপুর পর্যটন কেন্দ্রে। এ যেন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের একখণ্ড প্রতিচ্ছবি। চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলায় মেঘনা নদী তীরে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের আদলে গড়ে উঠা এই পর্যটন কেন্দ্রে প্রতিদিনই ভিড় করছেন ভ্রমণপিয়াসী হাজারো দর্শনার্থী। মোহনপুর গ্রামের লঞ্চঘাট এলাকায় ব্যক্তি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত মিঠাপানির এই সৈকত এরই মধ্যে ‘মিনি কক্সবাজার’ হিসেবে সবার কাছে সমাদৃত হয়েছে।
0 comments:
Post a Comment