Showing posts with label Twitter. Show all posts
Showing posts with label Twitter. Show all posts

Friday, May 18, 2018

প্রশ্ন

প্রিয়  'তুমি' ,
আমি জানি যে এই আমি তোমার অচেনা কেউ নই , তবে অনেকাংশেই অজানা।  আর এই চিঠিটা পড়ার পর আবারও ভেবে নিও। আরও একটিবার ভেবে দেখ, আমায় চেনো ? জানো ? ভালবাসো ? কেন ? উত্তর আমাকে দিতে হবে না , কারণ আমি তা জানি। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকেই প্রশ্ন করে দেখ , উত্তর পেয়েছো ? আমায় তুমি কতটা জানো জানিনা , তবে নিজেকে কতটা জানো ? Socrates বলেছিলেন  - “To know thyself is the beginning of wisdom.”

তুমি কি সত্যিই জানো আমি কে ?  প্রশ্ন রইল তোমার কাছে। চেয়ে দেখো তোমার চারিদিকে কত আলো , কখনও হাতের মুঠোয় ধরার চেষ্টা করেছো ? পারবে না। কিন্তু চোখ মেলে তাকিয়ে দেখো সেই আলো তোমাকে , তোমার চারপাশকে উদ্ভাসিত করেছে। আলোকে নিজের মুঠোয় বন্দি করার চেষ্টা না করে নিজেকে আলোর কাছে সমর্পিত কর। নিজেকে প্রশ্ন করো , স্বার্থপরের মতো মুষ্ঠিবদ্ধ করেছো নাকি ত্যাগের মহিমায় নিজেকে উদ্ভাসিত করেছো ? এই জ্ঞানকে তুমি কি গ্রহণ করতে পারবে ? তুমি কি প্রস্তুত আছো ?

তুমি কি সত্যিই নিজেকে জানো ? যদি জেনে থাকো তাহলে বুঝতে পারবে তোমার আর আমার সম্পর্ক শুধু এই মাটির তৈরি দেহের নয় , যা ক্ষণস্থায়ী। বরং শরীর নামক এই খোলসটিই আমার থেকে তোমাকে আলাদা করেছে। যদি পারো শারীরিক এই বাধাকে তুচ্ছ করে দেখ তুমি আর আমি একই , অভিন্ন। আমার থেকে তোমাকে পৃথক করতে পারবে না।

I am all that has been, that is and that will be; No mortal hath ever me unveiled. - Isis (Egyptian goddess)

অনুরূপ কথা শ্রীকৃষ্ণও বলেছিলেন ভগবত গীতায় ,  "আমিই শ্রীকৃষ্ণ আমিই অর্জুন , এই জগতে এমন কিছু নেই যা আমি নই" আরও বলেছিলেন , "হে অর্জুন আমিই পরমাত্মা, আমার প্রতি সমর্পনই পরমআত্মার প্রতি সমর্পন।"

 If I'm the god for someone then I must be the devil for someone else. When you know who you are, you know your purposes. 

তুমি কি সত্যিই জানো আমি কে ?  প্রশ্ন রইল তোমার কাছে। প্রতিনিয়ত আমি নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করে চলেছি। গতকালকের আমি আর আজকের আমি - এ দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য করে চলেছি নিরন্তর। আগামী দিনেও এই আমি'ই হয়ত আজকের আমি'র সাথে তুলনা করবো। এ যেন নিজের সাথে নিজেরই দ্বন্দ্ব ! কে বেশি জ্ঞানী ? কে বেশি শক্তিশালী ? কে - ই  বা অধিক পূর্ণতা অর্জন করেছে ? এ যেন একে অন্যের উপর আধিপত্য বিস্তারের লড়াই কিন্তু অন্য কেউ নয় - সে তো আমি'ই। অন্য কারও সাথে নয় বরং নিজেকেই নিজের সাথে তুলনা করছি , কারণ আমার মত আর কেউই নেই। 

Future - every time you look at it, it changes. Change is the only constant. If you can't change yourself with time the time will change everything against you. আজকের এই আমি - সে তো গতকালের আমি'রই পরিবর্তিত রূপ। কিন্তু এই রূপান্তর শুধু অস্তিত্বের প্রয়োজনে। 

“Yesterday is history, tomorrow is a mystery, today is a gift of God, which is why we call it the present.”    ― Bil Keane

তুমি কি বাস্তবিক অর্থেই নিজেকে জানো ? তোমার অস্তিত্ব - সে তো আমি।  গতকাল, আজ আর আগামী দিনের আমি'র মধ্যে একটি জিনিসই ধ্রুব , আর তা হলো অস্তিত্ব। আর এই অস্তিত্বে মিশে আছো তুমি। আমি ছাড়া যেমন তোমার কোনো অস্তিত্ব নেই , তেমনি তুমি বিহীন আমি নিরর্থক। 

“Sometimes the questions are complicated and the answers are simple.”       ― Dr. Seuss

আমার দুঃখ-সুখ , বেদনা-বিরহ সবকিছুই তোমার সাথে জড়িত। তুমি বিশুদ্ধ কিন্তু আমি নই , তবুও যে তোমাকেই চাই। আমি জানি , সন্ন্যাস আমার জন্য অনিবার্য তাই সংসারের মোহ নেই। পিছুটানে তোমায় বাঁধবো না কারণ তোমায় ভালবাসি তাই প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির হিসাব করি না। 

Sometimes the truth is not good enough and sometimes the ethics become epic. Sometimes the wrong things can happen at the right time. I don't try to judge people rather I love them, learn from them. Judgement is not always necessary and you may not get enough time for that. In fact you may end up getting wrong conclusion. I'm not afraid of dying but I'm afraid of not living myself.

Don't worry ! Someone, somewhere is made for you. God sends an angel to each and everyone's life. To set you free and fulfill all your wishes. If you don't find one then be the one for yourself and other's as well. Maybe you are the angel for someone else, who knows? The person who's wish is never fulfilled may help to fulfill other's wish. I'll be there for you and help to fulfill all your wishes.

তুমি কি আমার বাস্তবিক রূপ জানো ? প্রশ্ন রইল তোমার কাছে। আমি যা লিখেছি তার কতটুকু তুমি বুঝেছো জানিনা। হয়তো কিছুই বুঝোনি কারণ তুমি বাহ্যিক রূপটাই দেখছো কিন্তু আমি তার কথা বলিনি , তুমি শরীরটাকেই বুঝেছো আর আমি আত্মার কথা লিখেছি। 

যাইহোক, সর্বদা তোমার কল্যাণ কামনা করি। নিজের প্রতি যত্ন নিও , কারণ তোমার অযত্ন আর অবহেলায় আমার কষ্টটাই বেশি হয়। তোমার সুখে থাকাটাই যে আমার কাছে পরম আনন্দের বিষয়।

ইতি ,
'আমি'

Tuesday, October 4, 2016

অসমাপ্ত ( ২য় পর্ব )


বৃষ্টিতে আমি প্রায় বেশ খানিকটা ভিজে গিয়েছিলাম তাই ফ্যানের ঠিক নিচের সিটেই বসে পড়লাম যাতে শার্টটা অন্তত কিছুটা হলেও শুকিয়ে যায়। বৃষ্টির কারনে বাস আসতে আরও খানিকটা সময় লাগতে পারে। তবে আমি ছাড়া এই বিষয়ে আর কারও কোন চিন্তা নেই। অবশ্য এই শিববাড়ী মোড়ের কাউন্টারে তখন আমরা মাত্র তিনজনই অবশিষ্ট আছি। আমি, অধরা আর সেই কাউন্টারে কর্মরত লোকটি।

অধরা তখনও কাউন্টারের সামনে এক কোনায় দাঁড়িয়ে আছে। হালকা নীল রঙের শাড়িতে যে কোন মেয়েকে সুন্দরী মনে হয় আর এই রমণী যেন সাক্ষাৎ অপ্সরী। যাইহোক, ইচ্ছা না থাকলেও চোখ সরিয়ে নিলাম এবং খবরের কাগজ পড়ায় মনোনিবেশ করলাম। কেননা আমার হাত-পা, চোখ-কান এক কথায় আমার সমগ্র শরীরের উপর যতক্ষন আমার নিয়ন্ত্রন থাকে ততক্ষন সব কিছু ভালোই থাকে আর চারপাশের পরিবেশটাও শান্ত থাকে। তবে যদি কখনও আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় তবে সেটা ভয়ানক সুনামির পূর্বাভাস।

বৃষ্টি কিছুটা কমে গেলে অধরা ভেতরে এসে আমার পাশের সিটটা খালি রেখে ঠিক তার পাশের সিটে বসে পড়ল। আড়চোখে আমি সেটা লক্ষ্য করলাম আর মনে মনে ভাবলাম বাসে যদি আমার পাশের সিটটা নিয়ে থাক তবে পুরো রাস্তা তোমাকে আমার পাশে বসেই যেতে হবে। বাসে যাতায়াতের সময় কোন সুন্দরী মেয়ে পাশে বসলে ভাল লাগে সেটা ঠিক, তবে আমি যদি কোন সুন্দরী মেয়ের পাশে বসি তবে সেটা সেই মেয়েটার জন্যই নিরাপদ। কারন রাস্তা-ঘাটে সব ছেলেরা যেমন আমার মত সুশীল না তেমনি আমার নিজের উপর যতটা আস্থা আছে অন্য কারও উপর ততটা নেই।

এসব সাত-পাঁচ ভাবতে ভাবতে কখন যে সময় কেটে গেল টেরই পাইনি। দেখলাম বাস চলে এসেছে, ৭০ নাম্বার বাস। বাসে উঠার আগে ওয়াশরুমে ঢুকলাম, জামা-কাপড় অনেকটাই ভিজে গিয়েছিল তাছাড়া কিছুটা ফ্রেশ হবারও প্রয়োজন বোধ করছিলাম। ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে দেখলাম বাসটা ছেড়ে দেয়ার পায়তারা করছে, বৃষ্টির জন্য এমনিতেই দেরি হয়ে গেছে। অধরাকেও দেখতে পেলাম না, হয়ত আমার আগেই বাসে গিয়ে উঠেছে। তাই আমিও আর দেরি না করে উঠে পড়লাম বাসে।

বাসে বেশ ভালোই লোক সমাগম ছিল। আমার সিটটা ছিল E4 , মাঝামাঝি হওয়ায় সুবিধাই ছিল। যেমনটা মনে মনে ভাবছিলাম তেমনটাই হল, অধরার সিটটা ছিল ঠিক আমার পাশেই E3 । কিন্তু সমস্যা হল আমি আসন গ্রহন করার পূর্বেই সে তার আসন দখল করে বসে পড়ায় তাকে সরিয়ে তার পরেই আমি আমার আসনে যেতে পারব। অবস্থা যখন এই রকম তখন আমি পাশে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়লাম। দেখলাম অধরার সেদিকে খেয়ালই নেই, সে বরং বাইরে ওই দূর আকাশটার দিকেই  আছে। এইবার আমি কিছুটা ঝেড়ে কাশলাম -

- এক্সকিউজ মি !
- ওহ আচ্ছা সরি।

আমি সিটে গিয়ে বসার পরই মনে হল অধরা মুচকি হাঁসছে আর কিছুটা আড়চোখে আমাকে দেখছে। এই রকম পরিস্থিতিতে আমার মত সুবোধ ছেলেদের কিছুটা লজ্জা পাওয়াই স্বাভাবিক। হয়ত সে আমাকে শুরু থেকেই লক্ষ্য করছিল আর আমাকে পাশে এসে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেও না দেখার ভান করছিল। যদি সত্যিই সে এমনটা করে থাকে তবে তার এই নিখুঁত অভিনয়ের প্রসংশা করতেই হবে। কে জানে এই সব সুন্দরী, ছলনাময়ী মেয়েদের মনে কি আছে? আর তাছাড়া প্রায় সব মেয়েই কম-বেশি পাকা অভিনেত্রী হয়ে থাকে।

অতঃপর বাস শিববাড়ি থেকে সোনাডাঙার দিকে রওয়ানা হল। আমিও সিটটাতে হেলান দিয়ে একটু আয়েশ করে বসলাম। রাস্তা ফাঁকা থাকায় খুব বেশি সময় লাগল না। সোনাডাঙা থেকেই বেশিরভাগ যাত্রী বাসে উঠল। বাস এখানে প্রায় ১০-১৫ মিনিট দেরি করল, একবার ভেবেছিলাম একটু বাইরে থেকে ঘুরে আসি কিন্তু আবার চিন্তা করলাম বার-বার আসা-যাওয়া করলে হয়ত আমার পাশের সুন্দরী যাত্রী কিছুটা বিরক্তি বোধ করবেন তাই বাসেই বসে থাকলাম। দেখতে দেখতে বাসের প্রায় সব গুলো আসনই পূর্ণ হয়ে গেল। খুব বেশি সময় লাগল না, আমরা ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলাম।

রাস্তা বেশ ফাঁকাই দেখতে পেলাম, তেমন কোন কোলাহল নেই। বৃষ্টির পর চারপাশের পরিবেশটা বেশ স্নিগ্ধ আর প্রাণবন্ত বলেই মনে হচ্ছিল। বাসের জানালাটা আরও একটু খুলে দিলাম যাতে বাইরের পরিবেশটা আরও ভালভাবে দেখা যায়। তাছাড়া আমার শার্টটি বৃষ্টিতে বেশ খানিকটা ভিজে গিয়েছিল, সেটাও শুকানো প্রয়োজন। হয়ত আমার সেই আধ-ভেজা অবস্থা দেখেই অধরা কিছুটা মুচকি হেসেছিল। এখন বাতাসে এই ভেজা শার্টটা শুকাতেও হয়ত বেশ খানিকটা সময় লাগবে।

আকাশটা এখন বেশ পরিষ্কার তবে বাতাসটা বেশ ভারী মনে হচ্ছিল। এই সময়টাতে আদা-লেবু দিয়ে কড়া এক কাপ চা খাওয়া আর গিটারে পরিচিত সেই গানের মুহূর্তগুলো যে কতোটা মিস করছি তা কোনভাবেই ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না। আপাততঃ কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শুনেই সেই অনুভূতিটুকু নেয়ার চেষ্টা করাটাই শ্রেয় মনে হল। গান শুনতে শুনতে বাইরের দৃশ্য দেখতে লাগলাম। বৃষ্টির পর বৃষ্টির গানগুলো শুনলে এক অন্যরকম অনুভূতি হয়। পাশ থেকে অধরা কিছু বলছিল মনে হল। তার দিকে না ফিরেই কি বলছিল তা শোনার চেষ্টা করলাম।

- এক্সকিউজ মি ! আপনি যদি কিছু মনে না করেন তবে আমি জানালার পাশটায় বসতে চাচ্ছিলাম।

ওমা ! বলে কি এই মেয়ে? আপাতত কোনভাবেই এই অনুভূতিটুকু বিসর্জন দিতে পারব না। তাই শুনেও না শোনার ভান করলাম। কানে হেডফোন থাকায় এমন ভাব করলাম যেন চারপাশে কি হচ্ছে আমি তার কিছুই জানি না। এটা পূর্বের ঘটনার প্রতিশোধ নয়, পাকা অভিনেত্রীদের সাথে অভিনয় করাটা দোষের কিছু নয় বরং দুর্লভ একটা সুযোগ লুফে নেয়ার মতোই মজার একটা ব্যাপার। 
( চলবে )
[ বি. দ্র :  এই গল্পের চরিত্র ও ঘটনাবলীর সাথে কারও ব্যাক্তিগত জীবনের সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য খোঁজাটা নিরর্থক, কারও সাথে কোনভাবে মিলে গেলে তা অনভিপ্রেত কাকতাল মাত্র। ]

Friday, September 2, 2016

অসমাপ্ত ( ১ম পর্ব )

সঠিক দিন, তারিখ, ক্ষণ কোন কিছুই মনে নেই। কেবল এতটুকুই মনে আছে সেদিন আকাশ থেকে অঝোর ধারায় বৃষ্টি ঝরেছিল। হয়ত প্রকৃতিও আমাদের প্রথম সাক্ষাৎকে তার অনিন্দ্যসুন্দর ভঙ্গিমায় উদযাপন করে নিয়েছিল। অনেক কারনেই ঢাকার বাইরে অন্য যে শহরটাতে আমার সবথেকে বেশি ভ্রমন করা হয়েছে সেটি হল খুলনা শহর। আর খুলনা শহরে আমার ফেলে আসা অনেক স্মৃতির মধ্যে সবথেকে পছন্দের স্মৃতিই ছিল তার সাথে কাটানো কিছু সময়।

আমি জানি না তার নামটি কি ছিল, জিজ্ঞাসা করিনি, হয়তোবা তাকে হারিয়ে ফেলার কথাটাও তখন চিন্তা করিনি। যাইহোক, লেখার সুবিধার্থে আর পাঠকের কাছে লেখাটি সহজবোধ্য করার জন্য তার একটা নাম দেয়া প্রয়োজন মনে করছি। আমার জীবনে অনেকটা স্বপ্নের মতোই সে এসেছিল, যে স্বপ্নের ব্যাপ্তিকাল ছিল মাত্র সাড়ে ছয় ঘন্টা। সেই স্বপ্ন, যা ছিল কাল্পনিক, অলীক যাকে আজও শুধু আমিই অনুভব করতে পারি। তাকে ধরা যায় না বা ছোঁয়া যায় না, তাই তার নাম দেয়া যাক অধরা।

সকাল সকাল নাশতা সেরে বেরিয়ে পড়েছিলাম মেস থেকে। সকাল পৌঁনে দশটায় বাস ছাড়বে খুলনা শিববাড়ি মোড় থেকে তারপর দশটায় সোনাডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড থেকে ঢাকার উদেশ্যে ছেড়ে যাবে। গতরাতেই কথা হয়েছিল সেই অনুযায়ী আমার সাথে আমার মতো আরও এক হতভাগার একই বাসে যাবার কথা ছিল। কিন্ত সকালেই সে ফোন করে জানিয়ে দিল যেতে পারছে না, অতি মাত্রায় সিরিয়াস শিক্ষার্থী হলে যা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস, ল্যাব, পরীক্ষা সে তো আমারও ছিল। সব কিছু জলাঞ্জলি দিয়েই তো দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছি। বিশ্ববিদ্যালয় আমাকে কবে ছুটি দিবে তার জন্য আমার পক্ষে অপেক্ষা করা সম্ভব নয়, তার থেকে বরং আমিই কিছুদিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে ছুটি দিয়ে দিলাম। শুধু বিশ্ববিদ্যালয় কেন স্কুল কলেজে থাকতেও আমার এই ছুটি দেয়ার রীতি প্রচলিত ছিল। কেউ আসুক বা নাই আসুক, ছুটি পাক বা নাই পাক আমি আপাতত এই প্যারাময় জীবন থেকে কিছুদিনের ছুটি নিয়ে ঘুরে আসি।

কাউন্টারে পৌঁছে আবারও সেই হতভাগাকে ফোন দিলাম তারপর তার টিকেটটা বাতিল করে আমি বাসের উদ্দেশ্যে অপেক্ষা করতে লাগলাম। এ.কে ট্রাভেলস এর কাউন্টার, ঢাকা-খুলনা রুটের এক অপ্রতিদ্বন্দী বাস সার্ভিস। বেশিরভাগ সময় এই বসেই আসা-যাওয়া করতাম তাই এখানকার লোকজনও পরিচিত ছিল। ফোনে আগেই বলে রেখেছিলাম তাই নতুন করে আর কিছু বলারও প্রয়োজন হয়নি। বাস আসতে আরও প্রায় ২৫ মিনিট লাগবে। পরিচিত থাকায় কিছু এক্সট্রা সুবিধা পেতাম, ওরা চা অফার করল আমিও চা খেতে খেতে ঐ দিনের পত্রিকায় চোখ বুলাচ্ছি। হঠাৎ দেখলাম এক সুন্দরী রমণী কাউন্টারে এসে রানিং বাসের টিকেট চাইছে। সম্ভবত যেই টিকেটটা আমি একটু আগে বাতিল করেছিলাম সেটিই একমাত্র খালি সিট্ ছিল, না হলে হয়ত কোন কারনে ঐ সিটটাই তার পছন্দ হয়েছিল, কে জানে? কাউন্টারের লোকটা বলছিল যে এই সিটটা একটু আগেই বাতিল করা হয়েছে তাই তাকে দেয়া সম্ভব হচ্ছে নয়ত পরবর্তী বাসের জন্য অপেক্ষা করতে হত।

যাইহোক, আমিও চা শেষ করে উঠে পড়লাম আর বাস আসতে যেহেতু আরও বেশ কিছুটা সময় বাকি তাই বাইরে গিয়ে একটা সিগারেট ধরালাম। সকাল থেকে আকাশ কিছুটা মেঘলা থাকলেও এতটা অন্ধকারাচ্ছন্ন ছিল না। বাতাসের গতি-বিধিতেও বেশ পরিবর্তন এসেছে। মনে হচ্ছে খুব শীঘ্রই বৃষ্টি শুরু হবে। আমিও তাই বৃষ্টির অপেক্ষা করতে লাগলাম। বৃষ্টি আসবে আর আমি ভিজব না এমনটা আবার হয় নাকি? তাহলে তো শুধু আমার না বৃষ্টিরও খারাপ লাগবে।

ছোটবেলা থেকেই আমি বৃষ্টিবিলাসী, বৃষ্টির সাথে যেন আমার অনেক পুরোনো দিনের সখ্য। তাছাড়া আমার জীবনের সবথেকে বড় দুর্ঘটনাটি তখনও ঘটেনি তাই এখনকার মত বৃষ্টিকে এড়িয়ে চলতাম না সেই সময়। বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে কল্পনায় হারিয়ে যাওয়াটাই তখন স্বাভাবিক ছিল যেমনটা এখন আমার কাছেই কল্পনার বিষয় মনে হয়। এখন যদি বৃষ্টিতে ভিজতে হয় তবে সেটা একান্ত বাধ্য হয়েই ভিজতে হয়, যখন অন্য কোন উপায়ান্তর থাকে না। তাছাড়া এখন এই বৃষ্টি আর আমাকে সেই পুরোনো দিনের আবেগ, অনুভূতি দিতে পারে না। পুরোনো সেই সময়ের সাথে পুরোনো সেই বৃষ্টিটাও যেন হারিয়ে গেছে।

ঝড়ো বাতাস বইছে, রাস্তায় ছুটছে সবাই। যে যেখানে পারছে আশ্রয় নিচ্ছে। যদি এখন সাথে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র সহ ব্যাগটা না থাকত আর যদি ঢাকার উদ্যেশে রওয়ানা না দিতাম তবে ঝড়ো বাতাস উপেক্ষা করেই বৃষ্টিতে ভিজতাম। আমি সকলের শেষে অর্ধেকটা ভেজা অবস্থায় কাউন্টারে প্রবেশ করলাম। সে সময় কাউন্টারে আমরা তিন চার জন লোক ছাড়া আর তেমন কেউ ছিল না। দেখলাম সেই সুন্দরী রমণীটি কাউন্টারের সামনে এক কোনায় দাঁড়িয়ে বৃষ্টি উপভোগ করছে। ঝড়ো বাতাসে তার বাঁধনহারা এলোমেলো চুলগুলো তাকে বড্ড বিরক্ত করছিল। তবুও সে তার দৃষ্টি মেলে তাকিয়ে ছিল ঐ সুদূর আকাশপানে, যেখান থেকে মেঘ গুলো বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ছে। এই সুনয়না, এলোকেশী, সুহাসিনী, অপরূপা রূপসীই হচ্ছে অধরা।
( চলবে )
[ বি. দ্র :  এই গল্পের চরিত্র ও ঘটনাবলীর সাথে কারও ব্যাক্তিগত জীবনের সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য খোঁজাটা নিরর্থক, কারও সাথে কোনভাবে মিলে গেলে তা অনভিপ্রেত কাকতাল মাত্র। ]

Friday, July 1, 2016

Magic Square

A magic square is a square array of numbers, usually integers, in a square grid, where the numbers in each row, and in each column, and the numbers in the main and secondary diagonals, all add up to the same number, called the "magic constant."

The earliest known magic square is Chinese, recorded around 2800 B.C. Fuh-Hi described the "Loh-Shu", or "scroll of the river Loh". It is a typical 3x3 magic square except that the numbers were represented by patterns not numerals.

A magic square has the same number of rows and columns, and in conventional math notation, "n" stands for the number of rows or columns it has. Thus, a magic square always contains n2 numbers, and its size is described as being "of order n". Magic squares can be classified into three types: odd (i.e: 3x3, 5x5) , doubly even (n divisible by four, i.e: 4x4, 8x8) and singly even (n even, but not divisible by four, i.e: 6x6, 10x10).

 To solve a magic square you can go through the following steps:
  1. Calculate the magic constant using formula:  Magic constant = [n(n2 + 1)] / 2 .
  2. Consider the last row at the top of the upper row (as an imaginary row ) and the first column at the right side of the last column (as an imaginary column ).
  3. You've to start from the center box of the upper row. So, put the number 1 in the box.
  4. Fill the boxes crosswise to the upper row serially with the numbers one by one.
  5. Drag the number placed in the imaginary box to it's equivalent real box.
  6. If the box is already filled or there is no box (real or imaginary) then put the next serial number to the box at the bottom.
  7. Then again proceed filling the boxes crosswise to the upper row serially with the numbers one by one.
Suppose, we have a 5x5 magic square, then 5x5=25 boxes will have to fill up by the above process like as follows:

I hope you've already understood the process, now start solving 3x3 magic square and test yourself.

Solution of 3x3 magic square:

You can add up any row, column or the diagonals. The sum is equal to the magic constant 15.

Saturday, May 28, 2016

উপলদ্ধি ( পর্ব ৬ )

 আমি যখন ক্লাস ৯ এ মেয়েটা তখন ক্লাস ৭ এ নতুন ভর্তি হয় ।  আমি আবার খুব মেধাবী ছাত্র (!) ছিলাম তো তাই তেমন একটা পাত্তা দিতাম না ।  আর তাছাড়া স্কুলের সবাই আমাকে Senior ভাই হিসেবে সম্মান করত ...... তাই ওসব চিন্তা বাদ !!  কিন্তু ২ বছর পর যখন আমি ক্লাস ৯ এ ই থাকলাম আর সে চলে আসল আমাদের ক্লাসে , তখন বুঝলাম Failure is the Pillar of SUCCESS !!

 বাস স্টেশনে দাড়িয়ে থাকলে যেমন একটার পর একটা বাস আসা-যাওয়া করে কখনও বেশি দেরি হয়ে যায় আবার কখনও সময়মতই চলে আসে ।  লাইফে ঠিক তেমনি একটার পর একটা প্রেম আসে আর যায় ।  তবে সব বাসই আপনাকে আপনার গন্তব্য স্থানে পৌঁছে দেয় না , ঠিক তেমনি সব প্রেমই পূর্ণতা পায় না ।

বি. দ্র. :  উপরোক্ত কথাগুল বিভিন্ন সময় বিশেষ কিছু মানুষের থেকে শুনেছিলাম আর বাকিটা আমার কল্পনার মিশেল ।

Friday, April 29, 2016

দৌড়ের উপর আছি

গ্রীষ্মের কাঠফাটা রোদে বাইরে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে আড্ডা দেয়াটা ভীষণ প্যাঁরাদায়ক হলেও একসময় খুব আনন্দের সাথেই তা উপভোগ করতাম২০১২ সালের ঘটনা, সেদিন হয়ত স্বাভাবিকের থেকে একটু বেশিই গরম পড়েছিল। তাই বাসায় থেকে মুভি দেখাটাই শ্রেয় মনে করেছিলাম । ভার্সিটিতে ক্লাস ছিল না কেননা তখন গ্রীষ্মকালীন অবকাশ চলছিল। তারপরেও খুব কম সময়ই বাসায় থাকা হত। ক্লাস না থাকলেও কখনও ক্যাম্পাসে কখনওবা এলাকার চায়ের দোকানগুলোতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আড্ডা দিয়েই কাটিয়ে দিতাম।

যাইহোক সেদিন বাসায় থাকায় অনেক দিন ধরে জমে থাকা মুভিগুলো দেখে শেষ করব ভাবলাম। কিন্তু দুপুর ১২ টা পেরোতেই এক বন্ধুর ফোন আসল, কি নাকি একটা কাজে মিরপুর ২ নাম্বার এসেছে ফিরে যাবার আগে আমার সাথে দেখা করতে চায়। কি আর করা তাকে মিরপুর স্টেডিয়ামের সামনে থাকতে বললাম আর আমিও মুভি দেখা বাদ দিয়ে বেরিয়ে গেলাম তার খোঁজে। তখনও জানতাম না যে সেখানে গিয়ে এক নতুন টাইপের মুভি দেখার অভিজ্ঞতা আমার হবে। :P

আমার এই বন্ধুটির নাম হাসিব যার প্রধান কাজই ছিল বিভিন্ন কাজে  ঝামেলা পাকানো, কখনও কোন কাজ সে সঠিক ভাবে করতে পেরেছিল কিনা আমার মনে পড়ে না যথাসময়ে আমি স্টেডিয়ামের পৌঁছে গেলেও তার কোন খবর নেই। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ফোন করলাম . . . . .

-          হাসিব, কই তুমি ?
-          ( হাপাতে হাপাতে ) ভাই একটু অপেক্ষা কর আসছি ।
-          কি হয়েছে তোমার ? কোন সমস্যা ?
-          ভাই, দৌড়ের উপর আছি ... এসে সব কিছু বলছি ।

আরও প্রায় ১০ মিনিট পর হাপাতে হাপাতে সে এসে হাজির হল। ততক্ষণে আমি এক কাপ চা শেষ করে সবে মাত্র একটা সিগারেট ধরিয়েছি। যাইহোক, পাশে বসে সে এমনভাবে হাঁপাচ্ছিল যে মনে হচ্ছিল কোথাও থেকে পালিয়ে এসেছে ।

-          কি হয়েছে তোমার ? হাঁপাচ্ছ কেন ?
-          ভাই আর বলিও না, আজকালকার মেয়েগুলা অনেক বদমাশ ।

[ বুঝতে পারলাম মেয়ে ঘটিত কোন কেলেঙ্কারি হয়ত, কারন তার আবার অভ্যাস ছিল বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে বালিকাদের ফোন নাম্বার যোগাড় করে তাদের সাথে কথা বলা, কখনও কারও কারও সাথে প্রেম করারও চেষ্টাও হয়ত করেছিল। আবার বেশ কয়েকজন বালিকা নাকি তার সাথে প্রতারণাও করেছিল। সে কারও সাথে প্রতারণা করেছিল কি না জানি না তবে আমার জানামতে সে কিছুটা বোকা-সোকা প্রকৃতিরই ছিল। তার ভাষায় সেই সকল বালিকারা রমণী হলেও আমি তাদের বালিকাই বলতাম কারন তাদের কেউই প্রাপ্তবয়স্কা ছিল না। ]

আমি আবার জিজ্ঞাসা করলাম . . . . .

-          আচ্ছা শান্ত হও। এবার বল কি হয়েছে ?
-      কি আর বলব ! তোমার সাথে দেখা করব বলে অপেক্ষা করছিলাম। হঠাৎ প্রকৃতির ডাক অনুভব করলাম, তারপর আশেপাশে কোথাও এমন কোন জায়গা দেখলাম না যে সেখানে প্রকৃতির ডাকে সারা দেয়া যায়। তাই ভাবলাম দেখি কিছুটা দূরে গিয়ে তেমন কোন জায়গা পাই কি না। কিছু দূর যাবার পর মনে হল চাপ কিছুটা বেড়েছে। তাই আর বেশি খোঁজাখুঁজি না করে একটা বিল্ডিং এর নিচেই কাজটা সারার সিদ্ধান্ত নিলাম।
-          আর কোন জায়গা পাইলা না ? কাউকে অন্তত জিজ্ঞাসা করলেও তো পারতা ।
-          কি করব বল ? চাপ তো বেশি ছিল ।
-          আচ্ছা তারপর কি হল ?
-      সেটা ছিল একটা নির্মাণাধীন ভবন আর অপর একটা ভবনের পাশে, দুইটার মাঝে একটা চিপা জায়গা ছিল সেই সময় আশেপাশেও কেউ ছিল না। চাপ বেশি থাকায় আর দেরি করলাম না। শুরু করে দিলাম, মনের আনন্দেই কাজ সারছিলাম হঠাৎ আশেপাশে কোথা থেকে যেন রমণীদের হাসাহাসির আওয়াজ আসতে লাগল। আশেপাশে তাকিয়ে দেখলাম কেউ নেই কিন্তু তখনও আওয়াজ আসছেই। কিছুটা ভয় লাগল, ভাবলাম ভর-দুপুরে আবার জিন-পরীর আছর হল নাকি ! একবার মনে হল উপর থেকে আওয়াজটা আসছে। ভয়ে ভয়ে উপরে তাকিয়ে দেখি পাশের বিল্ডিং এর বারান্দা থেকে রমণীদ্বয় তাদের মোবাইল ক্যামেরায় আমাকে ভিডিও করছে। তারপর সেই অবস্থায়ই কোনমতে দৌড়ে পালালাম। প্রকৃতির ডাক ছেড়ে মাঝামাঝি অবস্থায় পালিয়ে এসেছিলাম। তারপর পাশে দোকান থেকে কোনমতে টিস্যু কিনে চালিয়ে নিলাম। দোকানের লোকটাও আমার দিকে তাকিয়ে দাঁত বের করে হাসছিল। বুঝতেই পারছ মান ইজ্জতের ব্যাপার ।

[ এতটুকু শোনার পর আমিও আর হাসি চেপে রাখতে পারলাম না। আমাকে হাসতে দেখে ও আরও রেগে গেল । ]

-          ওই মিয়া তুমি হাসতেছ ? আমার মান ইজ্জত নিয়া টানাটানি। এখন ঐ মেয়ে গুলা যদি আমার ভিডিওটা youtube এ আপলোড করে দেয় ?

[ আমি তখনও হাসছিলাম দেখে ভীষণ রাগ করল। আমি কোনমতে হাসি থামিয়ে বললাম . . . ]

-          কিছুই হবে না। আর এইরকম ভিডিও হাজার হাজার আছে। আর শুধু শুধু কেনই বা ভিডিও আপলোড করবে ?
-          যদি করে দেয় ?
-          বললাম তো কিছুই হবে না। আর মোবাইল ক্যামেরায় দূর থেকে স্পষ্ট আসারও কথা না। ভুল যা করার তা তো করেই ফেলেছ ।  এখন আর এসব চিন্তা না করে ভবিষ্যতের জন্য সাবধান হয়ে যাও ।

যাইহোক, বুঝতে পারছিলাম আমার উপদেশ তার মনে ধরেনি। কি আর করা চা-সিগারেট খাইয়ে আর সান্ত্বনা দিয়েই তাকে সেদিনের মত বিদায় দিয়েছিলাম। পরে আবার দেখা হলে তার থেকেই শুনেছিলাম সে নাকি পরবর্তী কয়েক সপ্তাহ youtube এই টাইপের অনেক ভিডিও সার্চ করেছিল তার ভিডিওটা সত্যিই কেউ আপলোড দিয়েছিল কিনা তা নিশ্চিত হবার জন্য ।

Wednesday, December 30, 2015

উপলদ্ধি ( ৩য় পর্ব )

সমস্যা যতই জটিল হোক না কেন তার কোন একটা সমাধান অবশ্যই সম্ভব, তবে প্রশ্ন হল আমরা বাস্তবিক পক্ষেই সেই সমাধান চাই কি না ?
সত্য সুন্দর হলেও অনেক সময় নিষ্ঠুর হয়, আর সেই সত্যর সামনে দাঁড়াবার সাহস সবসময় সবার থাকে না ।

Friday, November 27, 2015

My crazy stupid thoughts ( Part 13 )

  • As time changes, changing is necessary but not sufficient. If you can't change yourself with the time, then it will change everything against you.

  • You may have thousands of reasons of your failure but at the end it only matters that you have failed.

Tuesday, July 7, 2015

উপলদ্ধি ( ১ম পর্ব )

  • When you know who you are , you know your purposes .
  • জীবনটা এমনিতেই অনেক কঠিন , আর যারা নির্বোধ তাদের জন্য এটা আরও অনেক বেশি কঠিন । 

Wednesday, May 27, 2015

Thursday, September 11, 2014

Wednesday, July 2, 2014

What's on my mind ( Part 12 )


  • “Yesterday is history, tomorrow is a mystery, today is a gift of God, which is why we call it the present.”       ― Bil Keane

  • “Success is getting what you want, happiness is wanting what you get”    ― W.P. Kinsella

Thursday, June 26, 2014

My crazy stupid thoughts ( Part 6 )



  • Actually a guitar is like a girl . If you want to play it you've to love is first ...... 

  • You will have to waste your whole life to know what life is ....?!?... and of course you are not gonna get it back. So just live your life rather than waste it and don't think about it too much.....because it goes on.

My crazy stupid thoughts ( Part 5 )




  • জীবনের চাওয়া গুলো যখন পাওয়া হয় না , তখন সেই পাওয়া গুলোকেই চাওয়াতে পরিনত করে নাও .... হয়ত কষ্ট কিছুটা হলেও কমবে।

  • If you really wanna do something great, bad, something kick ass or this type of things then try to be a good actor first ; because you will need to act innocent as you haven't done anything yet.

Tuesday, June 24, 2014

My crazy stupid thoughts ( Part 2 )

  • Thanks God !!  I like the way you hurt and I love the way you lie ....because no one's gonna believe that god lies or hurts. 


  • It's easy to get in but not easy to get out .

  • Love is the most powerful weapon to kill someone, that's why I hate it .

What's on my mind ( Part 2 )


  • " You can close your eyes to the things you do not want to see, but you cannot close your heart to the  things you do not want to feel."       -  Johnny Depp.

  • "  Never love anybody who treats you like you're ordinary . "      -  Oscar Wilde

Monday, June 23, 2014

What's on my mind ( Part 1 )

  • Really fed up of my dual life ..... but I don't know what to do and why I'm doing this. May be just because I never give up and that is my characteristics .

  • Future.....Every time you look at it , it changes.......... 



  • Just a single moment ....... Can change your whole life !

Sunday, June 22, 2014

Some Quotes of Albert Einstein that I like most

  • Learn from yesterday, live for today, hope for tomorrow. The important thing is not to stop questioning.
     
  • The true sign of intelligence is not knowledge but imagination.
     
  • A person who never made a mistake never tried anything new.
     
  • Education is what remains after one has forgotten what one has learned in school.
     
  • Only a life lived for others is a life worthwhile.
     
  • Everybody is a genius. But if you judge a fish by its ability to climb a tree, it will live its whole life believing that it is stupid.
     
                                                                          -   Albert Einstein